জেনে নিন যাদের জন্য রোযা রাখা বাধ্যতামূলক।

এই পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন কাদের উপর রোযা রাখা বাধ্যতামূলক।চলছে পবিত্র রমযান মাস, এই রমযান মাসে আমাদের রোযা রাখতে হবে ও নামায পড়তে হবে।


১) মুসলমান হতে হবে,কোনো অমুসলিমদের জন্য রোযা বাধ্যতামূলক না।

২) কেউ যদি রোযা ফরয হয়েছে কিনা না জেনে রোযা না রাখে।তবে সে দোষী হবে না।তবে ফরয হয়েছে রোযা এটা জানার পর তার রোযা রাখা বাধ্যতামূলক।

৩) রমযান মাসে কোনো ব্যাক্ত যদি মারা যায়,তবে অবশিষ্ট রোয়া রাখার হুকুম নেই।এছাড়া ও আত্মীয়দের পক্ষ থেকেও মৃত ব্যাক্তির রোয়া রাখার ও হুকুম নেই।

৪) অনেকে আছে মাঝে মাঝে পাগল হয়ে যায় ও আবার মাঝে মাঝে ভাল হয়ে যায়। তবে যখন ভাল থাকে, তখন রোযা রাখা বাধ্যতামূলক।

৫) রমযান মাসে দিনে যদি কোনো ছেলে বা মেয়ে প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে যায়।

) রমযান মাসে দিনের বেলায় যদি কোনো প্রাপ্ত বয়স্ক অমুসলিম ধর্মের লোক ইসলাম গ্রহন করে থাকে,সে সময় তার জন্য রোযা রাখা বাধ্যতামূলক।

৭) নারীদের ঋতুস্রাব চলাকালে রোয়া রাখা বাধ্যতামূলক না।কারন এই সময় মেয়েরা অপবিত্র থাকে। তাই মেয়েদের মাসিক, ঋতুস্রাব এর সময় রোযা বাধ্যতামূলক না।

৮) শারীরিক সুস্থ ও রোযা রাখার মতো হতে হবে।কোনো ব্যাক্তি যদি অসুস্থ থাকে, তবে তাদের জন্য রোযা রাখার বিধান রয়েছে। কেউ যদি রোযা রাখার মতো পরিস্থিতিতে না থাকে,তবে সে রোযা পরে রাখা যাবে।

৯) কেউ যদি সফরে বের না হয়, তবে তার জন্য রোযা রাখা বাধ্যতামূলক। আবার কেউ যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য সফরে বের হন তার জন্য রোযা রাখার নিয়ম হলো,সে ব্যাক্তি অন্য সময় সে রোয়া রাখবে। মানে রোযা শেষ হয়ে গেলে অন্যদিন সে রোয়া রাখবে।

১০) রোযা বাধ্যতামূলক তাদের জন্য যাদের প্রাপ্ত বয়স হয়েছে। মুসলমান কোনো ছেলে বা মেয়ের বয়স যখন ৭ বছর হয়,তখন থেকে তাদের রোযা রাখার ব্যাপারে উৎসাহ দিতে হবে।



কিভাবে ব্লগারে নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট বানাতে হয়।alert-success 

Post a Comment

Previous Post Next Post